1. editor@islaminews.com : editorpost :
  2. jashimsarkar@gmail.com : jassemadmin :

স্টেশনারী ব্যবসার আইডিয়া!

বই-পুস্তক, খাতা-কলমের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং এর সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও। এসব প্রতিষ্ঠানে রেজিস্টার খাতা, পেন্সিল, কলম, ফাইল ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। স্টেশনারিতে এই সব প্রয়োজনীয় খাতা, কলম, পেন্সিল, স্কেল ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব উপকরণের চাহিদা সব সময়ই থাকে।

জনসংখা বৃদ্ধির সাথে সাথে দেশে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বই-পুস্তক, খাতা, কলমের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত, ব্যবসা বাণিজ্য এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও। এসব প্রতিষ্ঠানে রেজিস্টার খাতা, পেন্সিল, কলম, ফাইল ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। স্টেশনারিতে এই সব প্রয়োজনীয় খাতা, কলম, পেন্সিল, স্কেল ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব উপকরণের চাহিদা সব সময়ই থাকে। তাই স্টেশনারি দোকান দিয়ে যে কেউ তার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারেন।

স্টেশনারি দোকানের জন্য স্থায়ী দোকানের প্রয়োজন হয় তাই দোকান দেবার জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে। বাজারের কেন্দ্র বা যে সব স্থানে লোক সমাগম বেশি হয় সে রকম স্থানে দোকান দিলে বিক্রি ভালো হবে। এছাড়া স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে স্টেশনারি দোকান দিলে বিক্রি ভালো হবে। কারণ ছাত্র-ছাত্রীরাই স্টেশনারির সামগ্রী বেশি কিনে।

স্টেশনারিতে মূলত: পড়ালেখা, অফিস-আদালত এবং ব্যবসা বাণিজ্যের হিসাব নিকাশের প্রয়োজনীয় উপকরণ পাওয়া যায়। খাতা, বই, রেজিষ্টার খাতা, ফাইল, বোর্ড ফাইল, বক্স ফাইল, পেন্সিল, কলম, মার্কার পেন, সাইন পেন, ইরেজার, পেন্সিল কাটার, স্কেল, স্ট্যাপলার, জ্যামিতি বক্স, পেন্সিল বক্স, পেন হোল্ডার, চক, ডাস্টার, হোয়াইট বোর্ড, শ্লেট, পেপার ওয়েট ইত্যাদি। এসব স্টেশনারি সামগ্রীর পাশাপাশি অনেক সময় স্টেশনারি দোকানে বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ও বিভিন্ন খেলাধূলার উপকরণও রাখা হয়ে থাকে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালত, ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধির সাথে সাথে এসব সামগ্রীর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।

স্টেশনারি দোকান দেবার জন্য প্রাথমিকভাবে প্রায় ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ টাকার প্রয়োজন হবে। যদি ব্যক্তিগত পুঁজি না থাকে তাহলে মূলধন সংগ্রহের জন্য নিকট আত্মীয়স্বজন, ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও)-এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।

স্টেশনারি দোকান দেবার জন্য তেমন কোন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন নেই। তবে অভিজ্ঞ কারোও সাথে যোগাযোগ করলে ব্যবসা সংক্রান্ত খুঁটিনাটি জানা যাবে। কোথায় পাইকারি দামে উপকরণ পাওয়া যায়, কোন জিনিসগুলোর চাহিদা বেশি ইত্যাদি জানা থাকলে সেই হিসেবে দোকানে স্টেশনারি সামগ্রী রাখলে লাভবান হওয়া যাবে। এসব পণ্যের চাহিদা সারাবছরই থাকে। তাই স্টেশনারি দোকান দিয়ে সহজেই ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।

তথ্যসূত্র: আপা প্রকল্প।

More News Of This Category