মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে আধুনিক দেশ হিসেবে পরিচিত সংযুক্ত আরব আমিরাত। ২০১২’র অগাস্ট থেকে দেশটির শ্রমবাজার বন্ধ করে দেয়া হয় বাংলাদেশিদের জন্য। তবে, এখনো বাংলাদেশিদের ব্যবসা, কাজ করা ও
কুয়ালালামপুরের ১০, জালান পুদু রোডের থ্রি স্টার ‘হোটেল মার্ক’-এর স্বত্বাধিকারী বাংলাদেশি তরুণ প্রবাসী নাহিদুল হক। বেশ কয়েক বছর ধরেই সপরিবারে তিনি মালয়েশিয়ায় বসবাস করছেন। তার হোটেলে বাঙালি
নতুন নতুন আইডিয়া ছাড়া কোন ব্যবসাকে প্রতিষ্ঠিত করা অসম্ভব।কিন্তু অনেক উদ্যোক্তারাই নতুন কি নিয়ে ব্যবসা ব্যবসা শুরু করবে তার আইডিয়া সংকটে থাকে।নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বলছি, যারা এখনও
এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে চাকরির আশায় বসে বসে বেকার জীবনযাপন করার কোনো মানে নেই। তবে কী করবেন? ব্যবসা? পুঁজি লাগবে না? না, এই অনলাইনের যুগে একটি কম্পিউটার আর
আজকের দিনে অনলাইন ব্যবসা উপার্জনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। বিভিন্ন রকম ব্যবসা রোজ চালু হচ্ছে অনলাইনে। কেউ ফেসবুক পেজে, কেউ বড় পরিসরে ওয়েবসাইটে ব্যবসা করছেন। সব ব্যবসা কি
আগামী দিনগুলোতে আয়ের উৎস ও কর্মসংস্থানের বড় খাত হবে আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্ধলক্ষাধিক তথ্যপ্রযুক্তি প্রকৌশলী অনলাইনে বিশ্বের হাজার হাজার প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন। এছাড়া দেশের প্রায়
ফরেক্স ট্রেডিং: ফরেক্স ট্রেডিং নিয়ে বিভিন্ন সাইটগুলোতে ফরেক্স নিয়ে কোন লেখা দেয়া হলে সাথে সাথে মুছে ফেলা হত, সবার ধারনা ছিল ফরেক্স ট্রেডিং অবৈধ। কিন্তু এখন ফরেক্স
উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য ফ্রিল্যান্সিং এখন বহুল আলোচিত একটি বিষয়। এরকম মানুষের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে যারা ফ্রিল্যান্সিংকে তাদের জীবিকা হিসেবে নিচ্ছেন। প্রতিযোগিতাও বেড়েই
বই-পুস্তক, খাতা-কলমের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং এর সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও। এসব প্রতিষ্ঠানে রেজিস্টার খাতা, পেন্সিল, কলম, ফাইল ইত্যাদির প্রয়োজন
দিন যত যাচ্ছে প্রযুক্তিগত জ্ঞানেও তত সমৃদ্ধ হচ্ছে মানুষ। আর তারই ধারাবাহিকতায় নতুন নতুন ব্যবসা বানিজ্যের দুয়ার খুলছে। একটা সময় ছিল যখন ঘরে বসে কোন পন্য কেনা
কোম্পানি তার মুনাফার যে অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করে থাকে, তা-ই লভ্যাংশ বা ডিভিডেন্ড। কখনো কখনো রিজার্ভ বা সংরক্ষিত তহবিল থেকেও লভ্যাংশ বিতরণ করা হয়। লভ্যাংশ নগদ