কোনো সুদূর অতীতে যে গাঙ্গেয় এ বদ্বীপ অঞ্চলে গরু নামে ডাগর চোখের প্রাণীটির সঙ্গে এ দেশের মানুষের নিবিড় বন্ধনের সূচনা হয়েছিল, তা আজ নিশ্চিত করে কেউ বলতে
পোল্ট্রির মতো বাণিজ্যিকভাবে ভেড়া পালনের লোভনীয় সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশে। ভেড়া পালন অন্যান্য প্রাণির চেয়ে লাভজনক। তুলনামূলক কম পুঁজিতে গড়ে তোলা ৩০টি ভেড়ার একটি খামারে বছরে আয় ৫০,০০০
মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার একটি গ্রাম সাতঘরিয়া। আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে এ গ্রামে। ১০২ বিঘা জমির ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ডাচ ডেইরি লিমিটেড নামে একটি দুগ্ধ খামার। এ খামারে
ব্রোকার বা মিডিয়া ছাড়া গাভী বা বকনার খোজ পাওয়া একজন নতুন খামারির পক্ষে আসলেই একটি কঠিন কাজ। আমি যখন নতুন খামার শুরু করেছিলাম তখন মিডিয়া ধরেই কিনতাম।
বাংলাদেশে প্রতিবছর দুধের চাহিদা ১২.৫২ মিলিয়ন মেট্রিক টন, উৎপাদন হচ্ছে প্রতিবছর ২.২৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন, ঘাটতি প্রতিবছর ১০.২৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন। চাহিদার আলোকে আমাদের দেশে ছোট-বড় প্রায়
গরুর দুধ উপকারী খাদ্য। জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই গরুর দুধ পান করে। চা, কফি সুস্বাদু মিষ্টান্ন তৈরিতে দুধের বিকল্প নেই। অতিথি আপ্যায়নে গরুর গোশত অপরিহার্য। গরুর
ক্যালসিয়াম যে কোন প্রাণীর শরীরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। গবাদি পশুর শরীরে দুধের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য উচ্চ পর্যায়ে প্রয়োজন হয় ক্যালসিয়ামের। গবাদি পশুর শরীরে দুধের বৃদ্ধির জন্য
দিনাজপুরে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে খাঁচায় মাছ চাষে সফলতা পেয়েছেন আল আমিন খান। এখন বাণিজিক্যভাবে উৎপাদন শুরু করেছেন তিনি। প্রশিক্ষণ নিয়ে এ পদ্ধতিতে দেশি মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ হন। তার
বর্তমানে ব্রাহমা জাতের গরু দেশের মাংসের চাহিদার ঘাটতি অনেকাটাই পূরণ করেছে। বাংলাদেশের বাগেরহাট, টাঙ্গাইলে ব্রাহমা গরু পালন করা হচ্ছে। কয়েক হাজার মানুষ ব্রাহমা গরু পালনের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে
গোসল করা, কাপড় ধোয়া, বাসন পরিষ্কার—মূলত এসব কাজেই গ্রামের পুকুরগুলো ব্যবহৃত হতো। কিছু পরিবার ঘরের চাহিদা মেটাতে নিজেদের পুকুরে মাছের চাষ করত। অনেকে খাওয়ার পানির চাহিদা মেটাত
পকেটে টাকা থাকলে একটা ফার্ম শুরু করা কোন ব্যাপারই না। কিন্তু ফার্ম শুরু করার আগে ও পরে যে ব্যাপারগুলো বিবেচনা করা দরকার যা খুবই গুরুত্তপুর্ন। উদাহারন স্বরুপ,