মাটির গঠন ও গুণাগুণ ঠিক রাখতে হলে জৈব সার ব্যবহার করেই একে উৎপাদনক্ষম করতে হবে। তাই জৈব সার তৈরী ও সংরক্ষণের ব্যাপারে প্রত্যেক কৃষক ভাইয়ের যত্নবান হওয়া
মরু অঞ্চলের দুম্বা ও গাড়লের খামার করে চমক দেখিয়েছেন আকরাম হোসেন নামের এক খামারি। অনেকটা শখের বশেই ধীরে ধীরে গড়ে তোলেন এই খামার। তার এই খামারের খবর
শহরে অনেকেই শখের বশে বা বাণিজ্যিকভাবে বিভিন্ন ধরনের গাছপালা ও সবজির বাগান করতে চান। কিন্তু পর্যাপ্ত জায়গা বা মাটির অভাবে তা হয়ে ওঠে না। এ সমস্যার সমাধানে
সম্প্রতি বাংলাদেশে মূল্যবান মসলা জাফরান উৎপাদনে সাফল্য লাভ করেছেন রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) একদল গবেষক। গবেষকদলের প্রধান শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. আ ফ
একবার কলার চারা রোপণ করে দুই বছরে তিনবার ফল পাওয়া যায়। কলা আবাদে মুনাফার পরিমাণ ধান কিংবা অন্য ফসলের থেকে বেশি। একই সঙ্গে এর উৎপাদন খরচও কম।
দেশে মাংসের ঘাটতি পূরণে নতুন সংযোজন হচ্ছে ব্রাহমা জাতের ষাঁড় বা গরু। দৈনিক মাংস বাড়বে ৯ শত গ্রাম থেকে ১ হাজার গ্রাম। ২৭ থেকে ৩০ কেজি মাংস
এক বছরে সাধারণত দেশি ষাঁড়েরর ওজন হয় একশ কেজি। সেখানে আমেরিকান ব্রাহমা জাতের ষাঁড়ের ওজন হয় চারশ থেকে পাঁচশ কেজি। ব্রাহমা জাতের ষাঁড়ের মাংস অন্যান্য গরুর মাংসের
বাঙালি মৎস্য–অন্তপ্রাণ। ঈশ্বর গুপ্তের ভাষায়, ‘ভাত-মাছ খেয়ে বাঁচে বাঙ্গালি সকল/ধানে ভরা ভূমি তাই মাছ ভরা জল।’ বাংলাদেশে এখনো বাঙালি আছে। তাদের মৎস্যগত প্রাণও আছে। সমস্যা হলো, গত
পড়াশোনা শেষ করে বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রীরা গতানুগতিক চাকরি বা ব্যবসার আশায় বসে থাকে। এ সকল চাকরি বা ব্যবসার আশায় না থেকে আমরা যদি নিজেরাই আত্দকর্মসংস্থানের জন্য কিছু গঠনমূলক
কুমিল্লা জেলায় প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে জিরা চাষ করে সফল হতে চলেছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। হোমনা উপজেলায় চাষ হওয়া জিরা গাছগুলো ইতিমধ্যেই ভরে গেছে ফুলে ফুলে। যা দেখতে
বেবিকর্ন বা কচি ভুট্টা এক ধরনের উচ্চ ফলনশীল জাতের ভুট্টা। বাংলাদেশে বর্তমানে এই জাতের ভুটার চাষাবাদ শুরু হয়েছে। এটি একাধারে একটি পুষ্টিকর ও লাভজনক ফসল। বলে রাখা