নিজের ব্যবসা চালু করতে ভালো পদের চাকরি ছাড়তে সাহস পান না অনেকেই। পারিবারিক চাপের কারণে অনেকেই বলতে পারেন না নিজের ভালো লাগার কথা। কিন্তু পেরেছেন ক্র্যামস্ট্যাকের উদ্যোক্তা
জীবন কখন, কীভাবে, কাকে এনে কোথায় যে ফেলে—কিছুই ঠিক নেই তার। খুলনার মো. জুলফিকার আলম যেমন জীবনেও ভাবেননি মাছের আঁশের ব্যবসা করবেন। আর এখন পুরো ধ্যানজ্ঞানই তাঁর
উত্তর জনপদের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারীর পর এবার দিনাজপুরের খানসামায় শুরু হয়েছে চা আবাদ। এমনকি এরই মধ্যে এ উদ্যোগে অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার খামারপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়ার
মাস শেষে লাখ টাকা বেতন, নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জন্য দামী গাড়ি, ব্যাংক-বীমাসহ চাকুরির নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। এই সময়ে এমন স্বপ্নের চাকরি যেন সোনার হরিণ, যে কেউ লুফে
চাষী বলতে আমরা সচরাচর যা বুঝি, ইনি ঠিক তেমনটা নয়। ইনি প্যান্ট-শার্ট, ট্রাউজার পরা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে চাকরি ছেড়ে চাষের কাজ বেছে নেওয়া চাষী। যিনি বর্তমানে কোটিপতি,
ছোটবেলায় বাবা আয়নাল হক মুন্সীর সাথে মাঠে গিয়ে কৃষিকাজে অংশ নিতেন জামাল মুন্সী। ছেলেবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল বড় হয়ে একজন সফল কৃষক হবেন। কিন্তু বাবা-মায়ের ইচ্ছে ছেলে
মুক্তার ইবনে রফিক। স্রোতের বিপরীতে যাওয়া এক তরুণ। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখির প্রতি তার ছিল ভীষণ ঝোঁক। ওই ঝোঁক থেকেই ২০১৬ সালে ভিন্ন ধরণের কনটেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘এগিয়ে চলো’
কর্মবিমুখী শিক্ষায় শিক্ষিত অসংখ্য বেকারের মধ্যে চাকরি এখন সোনার হরিণ। সিভি দিয়ে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বসে আছেন রহিম, করিম, সেফালি কিংবা রুপালির মতো অনেক
কিছু করো, না হয় মরো – এমন একটা অবস্থায় দাঁড়িয়ে ছিলেন কয়েক বছর আগেও। চারুকলা থেকে স্নাতক পাশ করার পরই পরিবার বিয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু, নিজের আলাদা
একটি ব্র্যান্ড যতই বিখ্যাত হয়ে ওঠে, তার প্রচার-প্রচারণার জন্য পরিচিত মুখের প্রয়োজন পড়ে। সহজ বাংলায় যাকে বলে ‘বিজ্ঞাপন’। তাই ২০০৯ সালে ভারতীয় ক্রিকেটার মহেন্দ্র সিং ধোনি ম্যাক্স
সংসারের অভাব দূর করতে গিয়েছিলেন মালয়েশিয়া। সেখানে ছয় বছর থাকার পর দেশে ফিরে আসেন। ঢেউটিন বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। কিন্তু লোকসান হওয়ায় ওই ব্যবসা বন্ধ করে দেন।