কিছু সহজ আদর্শ মেনে চললে আপনি যে শিল্পতেই থাকুন না কেন উন্নতি করতে পারবেন অনেক ব্যবসায় মালিকই উদ্যোক্তা হয়ে জন্মায় না, অনেকে কখনো ভাবেও না যে সে
ফুল টাইম অফিস করেও অনেকে দিব্যি ব্যবসা করে যাচ্ছে। আধুনিক তরুণ চাকরিজীবীদের ৬৬ শতাংশ মনে ব্যবসায়ী হওয়ার গোপন ইচ্ছা পুষে রাখে বলে আমেরিকার এক জরিপে বলা হয়।
ওয়ারেন বাফেট একজন মার্কিন ব্যবসায়ী। বিনিয়োগের কলাকৌশল তিনি খুব ভালো জানেন। সাত বছর বয়স থেকেই ব্যবসার প্রতি তাঁর আগ্রহ ছিল। ছোটবেলায় চুইংগাম, কোকাকোলার বোতল, এমনকি বাড়ি বাড়ি
ওয়ারেন বাফেট পৃথিবীর দ্বিতীয় ধনী লোক। কিন্তু তিনি আসলে কতটুকু ধনী? একটি তথ্য দিয়ে হয়তো আমরা কিছুটা আন্দাজ করতে পারি। যদি বলি যে পৃথিবীর মাত্র ৬৭ টি
১. লাভ পুনরায় বিনিয়োগ করুন: যখন আপনি শেয়ার মার্কেটের প্রথম বিনিয়োগ থেকে মুনাফা লাভ করবেন, তখন সেটা পুনরায় সেখানেই বিনিয়োগ করুন। উদাহরণস্বরূপ_ হাই স্কুলে পড়ার সময় বাফেট
বিশ্বের সফল মানুষগুলো সব সময় সফলতার চেহারা দেখেননি। তারাও বহুবার ব্যর্থ হয়েছেন। ব্যর্থতা থেকেই তারা পরিবর্ততিতে সফলকাম হওয়ার সঠিক উপায় খুঁজে পেয়েছেন। এখানে বিশেষজ্ঞরা পৃথিবীর ১১ জন
আমরা আসলে অলস নই, আমরা অনুপ্রাণিত নই বলেই আলস্য আমাদের ওপর ভর করে। প্রতিদিন একই কাজ করতে করতে নিস্তেজ হয়ে যাই। জীবনে সজীবতা নেই বলে আমরা পেশাজীবনে
ব্যবসার পরিধি ছোট কিংবা বড় যাই হোক না কেন, না জেনে, না বুঝে কোন ব্যবসায় হাত দেওয়া চলবে না। জ্বলন্ত আগুনের আলোতে পথ চলা যায়। কিন্তু সেই
ঘটনাটি ১৯৯৭ সনের, আমি আমার শিল্পপতি বাবা লোহানী সাহেবের একমাত্র ছেলে রবিন চৌধুরী। তখন আমি এ লেভেলের ছাত্র। একে তো শিল্পপতির ছেলে তার উপর ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশুনা
জায়গাটি ৯০ বর্গফুটের বেশি হবে না। পেছনের দিকে তাকে পোশাক থরে থরে গুছিয়ে রাখা। এর সামনে একটি কাউন্টার। এতে একটি কম্পিউটার রাখা। আর সামনের দিকে দুই পাশের
কিছু মানুষকে জীবন থেকে বাদ দিয়ে যদি ভাল থাকা যায় তাহলে এই মানুষ গুলোকে চলার পথে রাখার দরকার কি? যারা আপনার লাইফে করা ভাল কিছুর মধ্যেও খারাপ