২০০৯ সালের কথা। স্নাতক পাঠ শেষ করার পর আমি চাকরির সন্ধানে হন্যে হয়ে ঘুরছি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে একের পর এক ইন্টারভিউ দিয়ে যাচ্ছি। একটি চাকরি ভয়ানকভাবে দরকার আমার।
সফল মানুষরা সব জায়গায়ই থাকেন। থাকেন আলোচনায়ও। সফল মানুষের গল্প সবাই শুনতে চায়। তাদের সেই গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজেদের জীবন সাজাতে চায়। সফল মানুষেরাও আপনারই মত
আমাদের একটা সমস্যা হলো আমরা শুরুতে ভাবি লেখাপড়া শেষ করে চাকরী করবো। আর চাকরী না পেলে বেকার। তো সারা জীবন খবর নিতে থাকি কোন চাকরী কেমন? কোনটা
আমরা প্রতিনিয়ত সময়ের অপচয় করছি। কিভাবে আমাদের মূল্যবান সময়গুলো চলে যাচ্ছে নিমিষে এটা আমরা বুঝতেও পারছি না। আমরা যদি একটু সচেতন হই তাহলে সময়ের প্রতিটা মুহুর্ত আমরা
একবার একজন বিজনেস এক্সিকিউটিভ প্রচন্ড অর্থ সংকটে পড়লেন। তিনি দেনার দায়ে ডুবে ছিলেন ও সেটা থেকে মুক্তির কোন উপায়ই খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তার বিনিয়োগকারীরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছিল,
সফলতার পেছনে কম বেশি সবাই মরিয়া হয়ে ছুটি। অথচ টেকনিক্যালি পার্ট বাই পার্ট কাজ করলে সফলতাই মানুষের পেছনে ঘুরতে পারে। সফলতার রহস্যময়ী ধারাবাহিকতার বাকিটা নিজেই পড়ুন! যে
হুমায়ূন আহমেদ স্যার যখন আমেরিকায় পিএইচডি করতে এলেন, কোয়ান্টাম মেকানিক্সের প্রথম ক্লাসেই বেশ অবাক হয়ে গেছিলেন এক সহপাঠীকে দেখে। কারণ সেই সহপাঠী ছিলেন অন্ধ। স্যারের ধারণা ছিল,
যে ব্যক্তি ধৈর্য্য ধারণ করতে পারে জীবনের যেকোন ক্ষেত্রে সে উন্নতি করতে পারবে। অন্যদিকে অধৈর্য্য মানুষের অধঃপতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এই ধৈর্য্য বাড়াতে নিজেই নিজেকে সাহায্য
ইতিবাচক চিন্তা এমন একটি মানসিক মনোভাব যার জন্য আমরা ভাল এবং সন্তোষজনক ফলাফল আশা করে থাকি । অন্যভাবে বলা যায় যে, ইতিবাচক চিন্তা হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া
ব্যর্থতা জীবনেরই অংশ। ব্যর্থ হবার পরেই আপনি বের করতে পারবেন আপনার ভুলটা কোথায় হচ্ছে এবং আপনি তা শুধরে নিয়ে সাফল্যের পথে অগ্রসর হতে পারবেন। কিন্তু কেউ কেউ
জামিল কিছু করতে চায়। হাতে কিছু পুঁজিও আছে। খুঁজছে ভাল একটা আয়ের উৎস। একটা ভাল ব্যবসা। তার এক আত্নীয় একটা বড় এনজিও’র উচ্চ পদে চাকরি করেন। তিনি