খুব ছোট্ট এক ছেলে প্রচন্ড রাগী ছিলো। সে খুব সামান্য কারণেই রেগে যেত । তাই তার বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি ব্যাগদিল এবং বললো যে,যতবার তুমি রেগে
ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে মুলধন বা পুঁজির অর্থ বিনিয়োগ করতে হয় বিভিন্ন সেক্টরে। আপনি যে সেক্টরেই আপনার মুলধন বিনিয়োগ করুন না কেন তার সঠিক সুরক্ষা বিধান করতে না পারলে
আনন্দ আর বেদনা মিলিয়েই তো জীবন। মন খারাপ থাকলে শরীরও খারাপ হবে। তাই মন খারাপ রেখে লাভ কী বলুন! হুটহাট করে মন যদি খারাপও হয়ে যায়, নিমিষেই
যাকে ভালোবেসেছ, তাকে যদি ক্ষমা নাই করতে পারো তবে ভালোবাসা কিসের?’ এই বাক্যটি শুধু আমাদের প্রিয় মানুষটির জন্যই নয়। নিজের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। কেননা সবার আগে নিজেকে
দুজন মিলে ঠিক করল ব্যাংক ডাকাতি করবে। একজন অভিজ্ঞ ডাকাত, আরেকজন নতুন, শিক্ষানবিশ। এক সকালে তারা একটা বন্দুক নিয়ে চলে গেল ব্যাংকে। তারপর চিৎকার করে বলল, ‘কেউ
গত সপ্তাহে বেশ কিছু মানুষের সাথে কথা বলেছি। কথা বলেছি তাদের বর্তমান আর ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে। তারা কোথায় যেতে চায় সে লক্ষ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছি। তেমনি
আপনাদের অনেকে ইতঃপূর্বে চিঠিটি পড়ে থাকলেও শিক্ষামুলক চিঠিটি আবারও আপনাদের জন্য প্রকাশ করছে উদ্যোক্তার খোঁজে। যা আমেরিকার ১৬তম প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন তার ছেলের স্কুল শিক্ষক কে উদ্দেশ্য
আমরা অনেকেই নিজের সীমানা ছাড়িয়ে অন্যের সীমানায় বেড়া ভেঙে ঢুকে পড়ি। যেখানে যতটুকু অধিকার তার থেকে বেশী প্রয়োগ করে ফেলি। ফলাফল যতটুকু সাপোর্ট পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল তা
পরিবার থেকে শুরু। প্রতিবেশীর দ্বারা অনুপ্রাণিত। তোমাকে পাশের বাড়ির আবুল/বাবুলের চেয়ে ভাল রেজাল্ট করতে হবে। এ হিংসা নাকি প্রতিহিংসা? ছেলে-মেয়ের মেধা ভাল। সাইন্স নিয়ে পড়াতে হবে। ভবিষ্যতে
আপনার বয়স পঁচিশ কিংবা ত্রিশ পেরিয়ে। চারদিকে আপনার বন্ধু মহল, ছোট ভাইদের মাঝ থেকে অনেকগুলো ছোটভাই আজ বেটার স্টাবলিস্ট। আবার কেহ বা আছে ক্যারিয়ার গড়ার মহোদ্যমে। মূল
ব্যবসায় বলেন, চাকুরী বলেন আর ব্যাক্তিগত জীবনে সফলতা বলেন সব কিছুর প্রথমে জানতে হবে সফলতা আসলে কি? সফলতা সম্পর্কে আমাদের বেশ কিছু ভুল ধারণা রয়েছে। প্রথমত একটু