আমাদের অনেকের চিন্তা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান করার জন্য প্রচুর টাকা লাগে। সবকিছু গুছিয়ে নিয়ে বড় আকারে একবার শুরু করতে পারলেই হয়। রাতারাতি সফলতার যাত্রা শুরু হয়ে যাবে। ছোট
একটুতে হাফিয়ে উঠা বাঙালী আমরা। কোন কিছুতে দীর্ঘক্ষণ স্থির রাখতে পারি না নিজেকে। একদন্ড সুস্থির হয়ে বসার মত সময়ও যেন নেই। কৌতুহলের জন্য যদি নোবেল দেওয়ার ব্যবস্থা
প্রতিদিন বেলা করে ঘুমানোর মজা অন্যরকম। আবার ভোর বেলার সূর্য উদয়ের অপূর্ব দৃশ্য দেখার প্রশান্তি মন ভোলানো। কিন্তু একটি পেতে হতে আপনাকে অন্যটি বিসর্জন দিতে হবে। অর্থাৎ
স্কুল কলেজের গণ্ডি পার হয়ে ইউনিভার্সিটি ভর্তি, দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে উন্নিত হওয়া। ২০ বছর বয়সের থেকেই ছেলে মেয়েরা নিজেদের গড়ে তোলার ব্যাপারটি বুঝতে শিখে থাকে। ভবিষ্যতের জন্য
চোখ বন্ধ করে একটি ঘটনা কল্পনা করে দেখুন তো! দুই বছরের ছোট্ট একটি শিশু যাকে তার বাবা বাসা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। সে বড় হচ্ছে মাত্র ১৮ বছর
আজকাল শর্টকাটের যুগ। ঘাঘরা শর্ট হয়ে স্কার্ট থেকে মিনি স্কার্ট হয়ে গেছে সেই কবেই। কলকাতায় দেখে এসেছি মেয়েরা হট্ প্যান্ট (মিনি স্কার্টের আরো ছোট ভার্সন)পরে ঘুরছে। বাংলাদেশেও
এক শিক্ষক তার সাত বছরের ছাত্র কাযিমকে জিজ্ঞেস করল, “আমি যদি তোমাকে একটি আপেল, একটি এবং আরও একটি আপেল দিই, তাহলে তোমার কাছে মোট কতটি আপেল থাকবে?”
আমাদের অনেকেই অনেক দীর্ঘ সময় বেডে কাটাই। ঘুমানোর সময়টুকু বাদেও আমাদের অনেকে বেডে শুয়ে বসে থেকে সময় পার করি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর ব্যবহার ছাড়াও এ সময়ে আমরা
সবার আগে বিশ্বাস করুন যে “Everyone has a special skill” ভেবে দেখুন জীবনে যদি সব সময় সব পরিস্থিতি আপনার অনুকূলে থাকতো তাহলে কি কোনদিনও আপনি প্রাপ্তির আনন্দ
ইতিবাচক জীবন তৈরির জন্য আমরা কী করব আর কী করব না, তা নিয়ে বেশ দ্বিধায় থাকি। নিজের জীবনকে আলোকিত করে তুলতে বেশ কিছু কাজ কিংবা অভ্যাস পরিবর্তন
অনেকেই এই বিশ্বাস ধারণ করেন যে ব্যবসার জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা অর্থ। তাদের ধারণা ব্যবসার কোন উদ্যোগ সফল হয় না যদি না পর্যাপ্ত অর্থ না থাকে। এখন