ইন্টারনেটে ঘন্টার পর ঘন্টা সোস্যাল মিডিয়াতে ব্যয় না করে আপনি চাইলেই বাড়তি কিছু আয়-রোজগারের ব্যবস্থাও করতে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন শুধু আপনার ইচ্ছা শক্তি। খুব বেশি কিছু
আমদের দেশের সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বেকারত্ব, আর এই বেকারত্ব এর দিক দিয়ে এগিয়ে আছে শিক্ষিত সমাজ। যারা অশিক্ষিত তারা বিভিন্ন ছোট খাটো কাজ করে ঠিকি
আমরা অনেকেই ছোট খাটো কিছু করতে চাই, বিশেষ করে মেয়েরা যারা বাসায় থাকেন অথবা ছেলেরাও। বিজনেস করতে অনেক টাকা লাগবে, হয়তো লস হবে এই সব চিন্তা করতে
এখন কম্পিউটারে চলছে দুনিয়া। শহর, গ্রাম সর্বত্রই এর সমান কদর। বেচা-বিক্রিও ভালো। নিজ এলাকায়ই দিতে পারেন কম্পিউটার ও কম্পিউটার সামগ্রী বিক্রির দোকান। কম্পিউটার ও আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র বিক্রির
ইন্টারনেট মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে। মানুষ এখন অনলাইনে অর্থ আয়ের জন্য নানা কৌশল প্রয়োগ করছে। অনলাইনে আয়ের নানা পথও তৈরি হয়েছে। তবে অনলাইনে কাজ করে আয় করতে
দামি গাড়ি অনেকেরই শখ। কেউ বেছে নেন ল্যাম্বরগিনি তো কেউ বেন্টলে। কোনোটার দাম তিন কোটি তো কোনোটা চার কোটির কাছাকাছি। তবে কার্লমান কিং-এর ধারে-কাছে নেই কেউ। এটাই
এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে চাকরির আশায় বসে বসে বেকার জীবনযাপন করার কোনো মানে নেই। তবে কী করবেন? ব্যবসা? পুঁজি লাগবে না? না, এই অনলাইনের যুগে একটি কম্পিউটার আর
আজকের দিনে অনলাইন ব্যবসা উপার্জনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। বিভিন্ন রকম ব্যবসা রোজ চালু হচ্ছে অনলাইনে। কেউ ফেসবুক পেজে, কেউ বড় পরিসরে ওয়েবসাইটে ব্যবসা করছেন। সব ব্যবসা কি
আগামী দিনগুলোতে আয়ের উৎস ও কর্মসংস্থানের বড় খাত হবে আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্ধলক্ষাধিক তথ্যপ্রযুক্তি প্রকৌশলী অনলাইনে বিশ্বের হাজার হাজার প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন। এছাড়া দেশের প্রায়
ফরেক্স ট্রেডিং: ফরেক্স ট্রেডিং নিয়ে বিভিন্ন সাইটগুলোতে ফরেক্স নিয়ে কোন লেখা দেয়া হলে সাথে সাথে মুছে ফেলা হত, সবার ধারনা ছিল ফরেক্স ট্রেডিং অবৈধ। কিন্তু এখন ফরেক্স
উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য ফ্রিল্যান্সিং এখন বহুল আলোচিত একটি বিষয়। এরকম মানুষের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে যারা ফ্রিল্যান্সিংকে তাদের জীবিকা হিসেবে নিচ্ছেন। প্রতিযোগিতাও বেড়েই