সাবিনা ইয়াসমীন একজন সফল উদ্যোক্তা। তিনি একাধারে উদ্যোক্তা, সম্পাদক, কবি ও সমাজকর্মী। স্ব উদ্যোগে গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান প্রচিত আইএমসি লিমিটেড থেকে ব্যবসা বিস্তৃত হয়েছে প্রচিত আইটিএস, প্রচিত
অর্থনৈতিক মুক্তির তাগিদে নিত্যদিন ঘরে-বাইরে পুরুষের যেমন নিরলস সংগ্রাম চলছে, স্বাবলম্বী হওয়ার দৌড়ে তেমনি পিছিয়ে নেই নারীরাও। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নারী উদ্যোক্তা আঁখিও সেই সংগ্রামীদের একজন। পুরো
গ্রামীণ কুসংস্কার আর প্রতিবন্ধকতা পেছনে ফেলে নিজেকে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন পাবনার বেড়া উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামের মাহফুজা মিনা। কেবল সফল স্ত্রী বা মা নন, তীব্র ইচ্ছাশক্তি,
পরিশ্রম আর মেধাকে কাজে লাগিয়ে তিনি অভিভূত হওয়ার মতই সাফল্য পেয়েছেন। যা তাকে অন্য দশজন নারীর থেকেও ভিন্ন পরিচিতি এনে দিয়েছে। নারীরাও যে পারে, জাতীয় কৃষি স্বর্ণপদক
বান্দরবানের মেয়ে ড চিং চিং। ছোটবেলা থেকে আগ্রহ রংতুলিতে। নিজে নিজে শিখেছেন আঁকাআঁকি। রিকশাচিত্রের ঢঙে ছবি আঁকেন। তাঁর ক্যানভাস কখনো কাচের বোতল, কখনো কেটলি, টি-পট, কখনোবা পানদানি।
অভাব নামের জগদ্দল পাথরটি সংসার থেকে সরে গেছে। ছোট্ট একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেই কামরুন নাহার সুখের আলোর সন্ধান পেয়েছেন। এখন আর দুই বেলা দুই মুঠো অন্নের জন্য
অনলাইনে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের বিশ্বব্যাপী আন্দোলন টেইক ব্যাক দ্য টেক। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের জন্য লগোর ডিজাইন করেছে দেশেরই প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ কিটেন। যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি
বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তা সংখ্যা এখনো বেশ কম। এর বড় কারণ সামাজিক ও পারিবারিক দিক থেকে বিভিন্ন প্রতিকূলতা। বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক অবস্থা এখনো নারী উদ্যোক্তাবান্ধব হয়ে ওঠেনি। তবু নানা
সীমা পড়াশোনা করেছেন ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে কৃষি অর্থনীতিতে স্নাতক ও কৃষি বিপণনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃষি সম্পর্কিত কোনো চাকরির সাথে যুক্ত না হয়ে