আমরা নিজেকে লুকিয়ে রাখতে অনেকেই পছন্দ করি। কিন্তু তা আপনার ব্যবসার জন্য কতটা ক্ষতিকর তা কি ভেবে দেখেছেন? আমরা আমাদের ব্যবসা সম্পর্কে অন্যদের জানাতে অনেকেই অনুৎসাহিত। কিন্তু
বিশ্বের সব বিখ্যাত মানুষ সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মায়নি। এসব সফল মানুষের অনেকেরই জন্ম হয়েছে দরিদ্র পরিবারে। লড়তে হয়েছে অভাবের সঙ্গে, নানা প্রতিকূলতার সঙ্গে। এদের অনেকেই কাজ
আমরা সবাই জীবনে সফলতার জন্য মুখিয়ে থাকি। কিন্তু আমাদের অনেকেরই নাই নির্দিষ্ট কোন লক্ষ। জীবনে কোন পর্যায়ে যেতে চাই, বড় হয়ে কি হতে চাই তা অধিকাংশ মানুষের
জীবনে বড় হতে চাই। আবার প্রতিদিন ভর দুপুর পর্যন্ত ঘুমাতে চাই। বড় বড় স্বপ্ন দেখি আর রোজ আগামীকালের জন্য আজকের কাজগুলো ফেলে রাখি। চাই সফলতার শীর্ষে অবস্থান
আমরা অনেকেই ব্যবসা করতে চাই। আবার কারও কারও সারা জীবনের স্বপ্ন ব্যবসা করা। কিন্তু আমরা কতটা যত্নের সাথে শুরু করতে পারি তা। অদূরদর্শী পরিকল্পনা শুরুতেই বাধ সাধে
আমাদের অনেকের ইচ্ছে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য নিজে কিছু একটা করা। কিন্তু এই কিছু একটা কি তা খুঁজে বের করতে আমরা প্রায়ই দিশেহারা হয়ে পড়ি। তার কারন কোনটি
সফলতা তো আমরা সবাই পেতে চাই। কিন্তু সফলতা বলতে জীবনের কোন পর্যায়কে বুঝাবেন আপনি? আপনি কিসে নিজেকে সফল মনে করবেন? বেশীরভাগ মানুষই বিশাল পরিমান অর্থবিত্ত আর সম্মানের
টাকা! এটাকে নুতন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মত কিছু নেই। শুরুতেই বলে নেই শিরোনাম দেখে বিভ্রান্ত হবে না। টাকা উপার্জন করা সহজ কিছু নয়। শুধু বুদ্ধিমত্তা কিংবা
সফলতার গল্প শুনতে আমরা ভালবাসি। কারন প্রতিটা সফলতার গল্পের পেছনে থাকে প্রেরণা। কিন্তু বিফলতার গল্প শুনতে আমরা একটু কমই পছন্দ করি। কারন বিফলতার গল্পের পেছনে থাকে শিক্ষা।
শিশুকাল থেকেই আমরা সহযোগী নয় প্রতিযোগী। এই ধারনাটা আমাদের মধ্যে খুব সুন্দর ভাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিভাবে পাশের বড়ির শিশুটি থেকে আমাকে সুন্দর দেখানো যায় এ প্রতিযোগীতা
সফলতা ব্যর্থতা বিষয়গুলো মারাত্নক রকমের আপেক্ষিক। নির্দিষ্ট কোন মাপকাঠি নাই, নাই কোন হিসাব। কর্মক্ষেত্রে শতভাগ সঠিক পথে নিজেকে পরিচালনা করার হার ও নেহায়তই কম। তাহলে? চাকরি জীবনে