একটু বড় অঙ্কের আমানত নিয়ে ব্যাংকে গেলে আদর-সমাদর জুটত, সঙ্গে বছর শেষে ১০ শতাংশ সুদ। এই সুখ আর থাকছে না। ব্যাংকগুলো আমানতের সুদের হার কমাতে শুরু করেছে।
দেশের সাতটি এসএমই ক্লাস্টার ও ক্লায়েন্টেল গ্রুপের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাকে ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে ১৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে এসএমই ফাউন্ডেশন। গত দশ বছরের ধারাবাহিকতায় এই ঋণের
বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে ঋণের পরিমাণ বাড়িয়েছে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন (বিএইচবিএফসি)। এতদিন গৃহঋণের সীমা এক কোটি ২০ লাখ টাকা থাকলেও তা বড়িয়ে করা হয়েছে দুই কোটি
বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য দেশে তিনটি বন্ডে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে ‘ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড’ নামে একটি বন্ড চালু আছে, যা খুবই জনপ্রিয়। এছাড়া ইউএস
গল্পটি শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। সরকারি হিসাবে বর্তমানে ১ কোটি ২০ লাখ বাংলাদেশি প্রবাসে থাকেন, যাঁদের শ্রম-ঘামের অর্থ প্রতিদিন দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডারে জমা হয়। প্রবাসী বাংলাদেশিদের
চেক ডিজ-অনারের শাস্তি বাড়ানো হচ্ছে। বর্তমানে চেক ডিজ-অনারের (চেক প্রত্যাখ্যান) শাস্তি সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড। এ মেয়াদ বাড়িয়ে দুই বছর করা হচ্ছে। শুধু কারাদণ্ডই নয়, চেক ডিজ-অনারের
কোনো ব্যবসা শুরু করতে হলে কম-বেশি পুঁজির দরকার পড়ে। কেউ নিজের পুঁজি দিয়ে শুরু করে পরে ঋণ নিয়ে ব্যবসা বড় করে, আবার কেউ সম্পূর্ণ ঋণের ওপর নির্ভর
জমি বিক্রি নয় বা এনজিও থেকে উচ্চ সুদে ঋণও নয়। এমনকি আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকেও ঋণ নেওয়ার দরকার নেই। কাজের জন্য বিদেশে যেতে আপনাকে ঋণ দেওয়ার জন্য বসে
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, সরকারির তুলনায় বেসরকারি ব্যাংকের আমানতের সুদের হার শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ বেশি হবে। সরকারির হবে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ আর
ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমানো হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশ আমদানিনির্ভর। তাই টাকার মান কমালে আমাদের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
ব্যাংকে টাকা রাখলে বিশ্বের অনেক দেশে এখন গ্রাহককে বাড়তি মাশুল দিতে হয়। সুদ বা মুনাফা তো পরের কথা, টাকা জমা রাখার খরচ হিসেবে দিতে হয় এ মাশুল।