স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময়ই কম্পিউটারের আলাদা আলাদা যন্ত্রাংশ একসঙ্গে সংযুক্ত করে ব্যবহারোপযোগী করার মাধ্যমে জীবনের প্রথম উপার্জন শুরু করেন মোহাম্মদ আজিজুল হক। তাঁর সঙ্গে এ কাজে
ভারতের আইআইটি খড়গপুর থেকে পাস করা প্রকৌশলী তিনি। ঝুলিতে রয়েছে বিদেশি উচ্চশিক্ষার ডিগ্রিও। যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা সংস্থায় চাকরি করতেন। কিন্তু সেই চাকরিতেও মন বসছিল না। অবশেষে চাকরি ছেড়ে
একটি কোম্পানির বড় পদে চাকরি করতেন তিনি। কিন্তু চাকরিতে মন বসে না। কারো অধীনস্থ থাকতেও ভালো লাগে না। তাই চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে আসেন। প্রথমে চারটি উন্নতমানের
যোগ্যতা থাকার পরও অনেক চেষ্টা করে কোনো সরকারি চাকরি জোগাড় করতে পারেননি সিলেটের যুবক ফখরুল ইসলাম। শেষে বেসরকারি মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক কোম্পানিতে চাকরি নেন। পাঁচ বছর পর
আমাদের দেশে নারীরা এমন কিছু সমস্যা মোকাবিলা করেন যেটা একই সমাজের একজন পুরুষকে মোকাবিলা করতে হয় না । তবুও অনেক নারী আছেন যারা জীবন সংগ্রামে লড়াই করে
জীবনের প্রথম চাকরির বেতন ছিল খুবই সামান্য। হাতে কিছুই থাকতো না মাস শেষে। নানা চড়াইউতরাই পার করে যখন ভালো একটি চাকরিতে যোগ দিয়েছেন, তখন সন্তানের মা হয়েছেন।
ভারতের বেঙ্গালুরের ট্রাভেল এজেন্সি কোম্পানি ‘প্রবাসী ক্যাব’ এর মালিক রেনুকা আরাধ্য। ৮০০ গাড়ির এ মালিকের বছরে টার্নওভার ৩৮ কোটি টাকা। তবে, আরাধ্যর লক্ষ্য এই টার্নওভার ১০০ কোটি
ভারতের সবচেয়ে বড় হোটেল চেইন ওয়ো রুমসের (ওওয়াইও) প্রতিষ্ঠাতা রিতেশ আগারওয়ালের উদ্যোক্তা হওয়ার শুরুটা যেন একেবারেই গল্পের মতো। পুরোপুরি নিজের চেষ্টায় ২৮ বছর বয়সী রিতেশ এখন ভারতের
কামাল কাদীর বাংলাদেশের সমান বয়সী। জন্ম একাত্তর সালের ৪ মার্চ। যুদ্ধ শুরু হওয়ার ঠিক ২২ দিন আগে। জন্মই সংঘাতময় একটি পরিবেশের মধ্যে। এরপরে স্বাধীন বাংলাদেশ আর কামাল
ছোট স্টলটি নানা পণ্যে ঠাসা। মানিব্যাগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ, পাসপোর্টের কাভার, জ্যাকেট কী নেই সেখানে। সবই চামড়ার তৈরি। সেসব পণ্য বিক্রি করছেন একজন নারী।
মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা কলিমউল্লাহর অকালমৃত্যুতে দিশেহারা হয়ে পড়েন কিশোর মো. ওলি উল্লাহ। অভাবের সংসার, চরম প্রতিকূলতায় বেঁচে থাকার লড়াইয়ে ওলি উল্লাহ গরু চরানো ও কামলার