সাবিনা ইয়াসমীন একজন সফল উদ্যোক্তা। তিনি একাধারে উদ্যোক্তা, সম্পাদক, কবি ও সমাজকর্মী। স্ব উদ্যোগে গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান প্রচিত আইএমসি লিমিটেড থেকে ব্যবসা বিস্তৃত হয়েছে প্রচিত আইটিএস, প্রচিত
নাটোরের আলফাজুল আলম। নিজে ভুমিহীন হলেও মাছ চাষ ও ফলের বাগান করেছেন প্রায় দেড়শ’ বিঘা জমিতে। তার আমেরিকা প্রবাসী ছেলে আখেরুল আলম দেশে ফিরে এসে নাটোরের বিভিন্ন
অর্থনৈতিক মুক্তির তাগিদে নিত্যদিন ঘরে-বাইরে পুরুষের যেমন নিরলস সংগ্রাম চলছে, স্বাবলম্বী হওয়ার দৌড়ে তেমনি পিছিয়ে নেই নারীরাও। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নারী উদ্যোক্তা আঁখিও সেই সংগ্রামীদের একজন। পুরো
গ্রামীণ কুসংস্কার আর প্রতিবন্ধকতা পেছনে ফেলে নিজেকে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন পাবনার বেড়া উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামের মাহফুজা মিনা। কেবল সফল স্ত্রী বা মা নন, তীব্র ইচ্ছাশক্তি,
জয়পুরহাট জেলার বিপুলসংখ্যক দরিদ্র মানুষ ঘাস চাষ করে নিজেদের ভাগ্য ফিরিয়েছেন। ঘাসের পাশাপাশি গরুর খামার করে তারা এখন প্রতিষ্ঠিত ক্ষুদ্র দুধ ব্যবসায়ী। জয়পুরহাট প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা
পরিশ্রম আর মেধাকে কাজে লাগিয়ে তিনি অভিভূত হওয়ার মতই সাফল্য পেয়েছেন। যা তাকে অন্য দশজন নারীর থেকেও ভিন্ন পরিচিতি এনে দিয়েছে। নারীরাও যে পারে, জাতীয় কৃষি স্বর্ণপদক
মেধা, পরিশ্রম, আর ইচ্ছা শক্তির কারণে চাঁদপুরের হ্যাচারি মালিক মো. বিল্লাল খান মাত্র ৫শ টাকা থেকে ৫ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। হ্যাচারি পেশায় নিজের ভাগ্য বদলের পাশাপাশি
শুরুটা মধু দিয়েই। বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে সফল হয়েছেন খুলনার আব্দুল হক। বর্তমানে তিনি গ্রুপ অব কোম্পানির মালিক। মালয়েশিয়ার অন্যতম ট্যুরিজম সিটি মালাক্কাতে গড়ে তুলেছেন নিজের ও স্ত্রীর
মানুষের জীবনে বিভিন্ন ধরনের শখ থাকে। সেই শখ কখনো কখনো সাফল্যের শীর্ষে নিয়ে যেতে পারে। তার জলন্ত উদাহরণ কুমিল্লার লাকসাম পৌরসভার উত্তর পশ্চিমগাঁও গ্রামের হাজী জয়নাল আবদীন।
আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জেফ বেজোস শুধু এখনকার সবচেয়ে ধনী মানুষই নন, তিনি পৃথিবীর এযাবৎকালের সবচেয়ে ধনী মানুষও বটে। তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১১২ বিলিয়ন ডলার। এই পরিমাণ
বান্দরবানের মেয়ে ড চিং চিং। ছোটবেলা থেকে আগ্রহ রংতুলিতে। নিজে নিজে শিখেছেন আঁকাআঁকি। রিকশাচিত্রের ঢঙে ছবি আঁকেন। তাঁর ক্যানভাস কখনো কাচের বোতল, কখনো কেটলি, টি-পট, কখনোবা পানদানি।