ছাত্রাবস্থায় চাকরি করার অনেক সুযোগ আছে অনলাইনে। পড়াশুনা চলাকালীন অবস্থায় যে সময়টুকু পাওয়া যায়, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আপনি ঘরে বসে আয় করতে পারেন। এমন অনেক কোম্পানী রয়েছে
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে লকডাউন শুরুর পর নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতি হলেও স্থিতিশীল ছিল রান্নার কাজে ব্যবহূত লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। এবার বাড়ছে সেই এলপিজিও দাম। এ পণ্যটির
নফরমেশন টেকনোলজি আমাদের জীবনে এনেছে গতিময় ছন্দ। যোগাযোগে এনেছে অভূতপুর্ব সাফল্য। ব্যবসায়ের ক্ষেত্রকে করেছে আরও সমৃদ্ধ। আর সম্ভাবনাময় এ খাতে বিনিয়োগ করে আপনি হতে পারেন সফল উদ্যোক্তা।
ব্যবসা ছোট হোক কিংবা বড়, ব্যবসা শুরু করার জন্য আইডিয়ার পাশাপাশি আরো অনেক কিছুরই প্রয়োজন পড়ে। অনেকের কাছেই অসাধারণ সব ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে, কিন্তু সেগুলো বাস্তবায়ন করার
এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে চাকরির আশায় বসে বসে বেকার জীবনযাপন করার কোন মানে নেই। তবে কী করবেন? ব্যবসা? পুঁজি লাগবে না? না, এই অনলাইনের যুগে একটি কম্পিউটার আর
বেশিরভাগ ডেভেলপাররাই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার পর ভাবেন, কীভাবে সেই ওয়েবসাইট থেকে আয় করা যায়। আজকের আর্টিকেলে আমি এমন কিছু পদ্ধতির কথা বলবো যেগুলো দ্বারা সহজেই একজন
ব্যবসা যখন ফুড সাপ্লাইয়ের অফিস ও বাসায় খাবার সরবরাহ করাটাই হতে পারে ব্যবসা। আর এ ব্যবসা করা যায় ঘরে বসেই। কাজের চাপে অফিসের বাইরে গিয়ে খাওয়ার সময়
পকেটে যথেষ্ট টাকা নেই, কিন্তু চাইলে তারপরও দারুণ কিছু ব্যবসা করতে পারেন। ইন্টারনেটের যুগে আপনার কৗশল, বুদ্ধি আর সুযোগ সুবিধা কাজে লাগিয়ে দ্রুত আয় করতে পারেন। এজন্য
গ্র্যজুয়েশন শেষ করার পর আমাদের প্রথম পদক্ষেপ হয় একটি চাকরি খোজা। অনেকেই আবার গ্র্যাজুয়েশনের আগেই চাকরি খোজা শুরু করে। প্রয়োজনের তাগিদে তখন পড়া লেখা শেষ করার আগেই
ছোট ব্যবসার আইডিয়া – আপনিও কি অল্প পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে চাচ্ছেন? যদি হে, তাহলে এইটা মনে রাখুন যে কম টাকায় ব্যবসা করার অনেক উপায় বা আইডিয়া
গ্র্যজুয়েশন শেষ করার পর আমাদের প্রথম পদক্ষেপ হয় একটি চাকরি খোজা। অনেকেই আবার গ্র্যাজুয়েশনের আগেই চাকরি খোজা শুরু করে। প্রয়োজনের তাগিদে তখন পড়া লেখা শেষ করার আগেই