শুধু শারীরিক প্রতিবন্ধীই নয়, বিকলাঙ্গ একটিমাত্র হাত দিয়েই অনন্য উদাহরণ দেখিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন প্রতিবন্ধী আফজাল হোসাইন। শৈশবেই পিতৃহারা হন তিনি। প্রতিবন্ধী হওয়ায় অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার হয়েছেন
ছোটবেলা থেকেই গাছের প্রতি বাড়তি আগ্রহ ছিল বনসাই শিল্পী কে এম সবুজের। ১৯৯৬ সালে সিলেটে গিয়ে এক নার্সারিতে একটি বনসাই দেখেন। সেখান থেকে কয়েকটি চারা কিনে শুরু
নাজির উদ্দিন পারভেজের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামে। ২০০২ সালে মধ্য সন্তোষপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। মিরসরাই ডিগ্রি কলেজ ও সরকারি
২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে মাস্টার্স শেষ করেন হাবিবুর রহমান জুয়েল। সবাই তাঁকে জুয়েল নামেই চেনেন। নাম জুয়েল হলেও সমাজের প্রচলিত রত্নের প্রতি কোনো আগ্রহ
ফরিদপুরে বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছে পৃথিবীর জনপ্রিয় কাট ফ্লাওয়ার জারবেরার চাষ। অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই যে কোন ফুলের দোকানে গেলে সহজেই নজর কাড়ে
দুই বছর আগে মাশরুম চাষ শুরু করেছিলেন সাদ্দাম হোসেন। তিনি সাতক্ষীরার প্রথম মাশরুম চাষি। এরই মধ্যে সফল হয়েছেন তিনি। তাকে অভাব জয়ের পথ দেখাল মাশরুম। গত তিন
অভাবের সংসারে অর্থাভাবে চতুর্থ শ্রেণিতেই লেখাপড়ার ইতি টানেন। শুধু ভাতের জন্যই ১১ বছর বয়সে হ্যাচারী শ্রমিকের কাজ নেন। তিনবেলা খাবারের জন্য অন্যের হ্যাচারীতে কাজ করতেন। মাছ ব্যবসা
করোনাকালে টিকে থাকার যুদ্ধে সাহসিকতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছেন নারী উদ্যোক্তারা। তারা ঘরে বসে নিজ হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য অনলাইনে বিক্রি করে সফল হচ্ছেন। ই-কমার্সের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়া
প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে এগিয়ে চলছে মানুষের জীবনযাত্রার উন্নয়ন। এতে সব দিক দিয়ে মানুষ টেকনোলজির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। সকালের নাস্তা থেকে শুরু করে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার
সাংবাদিকতা পেশার পাশাপাশি অনেকেই ছোট বড় বিভিন্ন পরিসরে ব্যবসা করার চেষ্টা করছেন। চেষ্টা করছেন উদ্যোক্তা হওয়ার। আমাদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে এ পর্বে আমরা তুলে ধরবো তরুণ উদ্যোক্তা এবং
ঝিনাইদহ জেলার কোটচাঁদপুর উপজেলার সালকুপা গ্রামের হতদরিদ্র বৈদ্যনাথ মজুমদারের পুত্র প্রসাদ মজুমদার। প্রাইমারি স্কুলে পড়া শেষ করে ভর্তি হন পাশ্ববর্তী সাব্দালপুর মুনছুর আলী একাডেমীতে। সেখানে পড়ালেখার পাশাপাশি