গুগলের মতো নাম করা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি পাওয়াটা যেকারো জন্য স্বপ্নের মতো। বিশ্বের সেরা এই আইটি কোম্পানিতে চাকরি করলে শুধু যে লাখ লাখ টাকার হাতছানি তা কিন্তু
গাভী পালন করে সফলতা অর্জন করেছেন আমিরুল ইসলাম। তার ‘তন্ময় ডেইরি ফার্মে’ প্রতিদিন ৩শ থেকে ৩ শ ৫০ লিটার দুধ বিক্রি হয়। পৈতৃকসূত্রে প্রাপ্ত কিছু জমিজমা দিয়ে
শরীফ, সুমন ও মুকুল তিন বন্ধু। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাস করার পর চাকরির জন্য কারো দ্বারস্থ হননি তারা। গ্রামের একখণ্ড জমিতে দু’টি গরু বাছুর নিয়ে শুরু করেন
মরুভুমিতে বালু বিক্রি, সমুদ্রপাড়ে দাঁড়িয়ে বাতাস বিক্রি, অথবা বরফের দেশে ফ্রিজ বিক্রি সহজ কাজ নয়। অথচ এমন কিছু মানুষ আছে যারা শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাস আর বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে
শুরুতেই প্রচ- হোচট খেয়েছিলেন। তপ্ত রোদে রাজধানী ঢাকার পিচঢালা পথে হেটে-হেটে শরীরের ঘাম ঝড়িয়েছেন দিনের পর দিন। তবুও ক্লান্ত হয়ে ভেঙে পড়েননি তিনি। ধানমন্ডি থেকে বাংলামোটর, যাত্রাবাড়ি
মসৃণ ও প্রশস্ত রাস্তা চাই। চাই আমলাতান্ত্রিক জটিলতামুক্ত প্রশাসনিক সমন্বিত সহযোগিতা। উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে এর চেয়ে বেশি কিছু প্রয়োজন নেই। আসলে, আমাদের তরুণরা অনেক বেশি প্রত্যয়ী
মাত্র ১০ বছর আগেও যে যুবকটি ছিলেন বেকার, হতাশাগ্রস্ত; আজ তিনি কোটিপতি। মেধা, শ্রম আর অধ্যাবসায় যে একটি মানুষকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দেয় তার বাস্তব উদাহরণ বাগেরহাট
’ছেলে আমার বড় হবে/ মাকে বলতো সে কথা/ হবে মানুষের মতো মানুষ এক/ লেখা ইতিহাসের পাতায়’-জনপ্রিয় ব্যান্ডশিল্পী জেমসের এই গানের মতোই যেনো তরুণ উদ্যোক্তা অসীমের জীবনগতি প্রবহমান।
সদ্য লোকসানে পড়া বাবার পক্ষে একটি সাইকেল ক্রয় করা সম্ভব ছিলনা বলে ৪ কিঃমিঃ পথ পায়ে হেঁটে টিউশন পড়ানো তৌহিদ হোসেন আজ অনেকের প্রেরণার উৎস। কে জানত?
জীবনে চলার পথে আসে নানা বাঁধা। পথচলার শুরু হতে না হতেই থমকে দাঁড়াতে হয় কখনও কখনও। বুদ্ধিমত্তা আর কৌশল প্রয়োগ করে পেরিয়ে যেতে হয় সেই বাঁধা। অক্লান্ত
শৈশবের দুরন্তপনার মাঝেই বালকটি জীবনের লক্ষ স্থির করেছিল বড় হয়ে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করবে, সেই কিনা স্কুল পালিয়ে জনপ্রিয় লেখক হুমায়ন আহমেদের বাসার খোঁজে ধানমন্ডির