একসময় কিছুই ছিল না তার। দেশ স্বাধীনের আগে মুদি দোকানি হিসেবে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। আর এখন- ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, পরিবহন ব্যবসা, সেমাই তৈরির কারখানা, খাদ্য অধিদফতরের ডিলারশিপসহ
তানজিম জিন্স কিংবা এক্সটাসি যত পরিচিত আমাদের তরুণ সমাজের মাঝে, তার থেকে তানজিম আশরাফুল হক নেহায়েত কম পরিচিত নয়। ব্যক্তি হিসেবে যতটা না ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষের কাছে
এক বিকেলে রাজশাহীর উপশহর নিউমার্কেট এলাকায় হাঁটছিলাম। হাঁটতে হাঁটতে হঠাত্ চোখ পড়ল নানারকম রঙ-বেরঙের মশলার পসরা সাজিয়ে একজন লোক কী যেন বিক্রি করছেন। একটু কাছে যেতেই চোখ
একেকটি খিলি পান বিক্রি হয় ৫ টাকা থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। একই স্থানে দীর্ঘ ১০ বছর যাবৎ খিলি পানের ব্যবসা করছেন সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা বাজারের পরিচিত মুখ পান
গাড়ল পালনে স্বাবলম্বী শিবগঞ্জের মাসুদ রানা। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জের শিবনারায়নপুর গ্রামের বাসিন্দা। চাকরি না খুঁজে গাড়ল খামার করেই স্বাবলম্বী হয়েছেন তিনি। ৪৪টি গাড়ল নিয়ে খামার করলেও
মাছ চাষে সফল নাটোরের ৭ বন্ধু। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে সম্ভব হয়েছে এই সফলতা। মাছ চাষে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন নাটোর জেলার চাপিলা ইউনিয়নের মহারাজপুর গ্রামের জাকির হোসেন
ব্যাংকার থেকে সফল সবজি চাষি আব্দুল হান্নান। তিনি ব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হয়েও তার কাজের পাশাপাশি চাষ করছেন বিভিন্ন প্রকার সবজি ও ফল। আর এতেই বেশ সাফল্য পান
একজন সফল উদ্যোক্তা পোল্ট্রি খামারি সাইফুল ইসলাম তুহিন যার জন্ম কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার রসুলপুর গ্রামে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে ফলাফল খুব একটা ভালো হয়নি। তবুও উচ্চ শিক্ষার
উত্তরাঞ্চলের জেলা লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার সাইদুল হক অনার্স, মাস্টার্স শেষ করে অন্য সবার মতো চাকরির পিছনে না ছুটে, আধুনিক কৃষির দিকে ঝুকে পড়েন। চাষ করছেন থাই-পেয়ারা, মৎস্য
শুধুমাত্র আলুর চিপস তৈরি করেও যে মানুষ ভাগ্য বদল করে নিজের বোনা স্বপ্ন গুলোকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পারে তা রফিকুল ইসলামকে না দেখলে বোঝা যাবেনা। জয়পুরহাট জেলার
প্রতিটা সফলতার গল্পের পেছনে আরও অনেক ছোট ছোট গল্প। যে গল্পগুলো সাজানো হয় সম্পূর্ন স্রোতের বিপরীতে চলার সাহসীকতাকে নিয়ে। যেখানে ভাললাগার কাজটি একসময় পরিনত হয় স্থায়ী পেশায়।