নাজির উদ্দিন পারভেজের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামে। ২০০২ সালে মধ্য সন্তোষপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। মিরসরাই ডিগ্রি কলেজ ও সরকারি
২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে মাস্টার্স শেষ করেন হাবিবুর রহমান জুয়েল। সবাই তাঁকে জুয়েল নামেই চেনেন। নাম জুয়েল হলেও সমাজের প্রচলিত রত্নের প্রতি কোনো আগ্রহ
জাফর উদ্দিন। স্বপ্নচারী ও বাস্তববাদী এক পুরুষ। স্টার লাইন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক। এ প্রতিষ্ঠানের নেপথ্য কারিগর হিসেবে শুরু থেকে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। তাঁরই চেষ্টা ও সাধনায় এর
যেন একজন পুরোদস্তুর কৃষক সাহিদা বেগম। অনেকে অবশ্য বলেন সফল কৃষক। ফরিদপুর কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) পেঁয়াজের বীজ উৎপাদনকারী কৃষকদের তালিকায় তাঁর নামটা জ্বলজ্বল করছে। এই যেমন
বলতে গেলে ছোট বেলা থেকেই ব্যবসা শুরু করি। শিক্ষা জীবনের পাশাপাশি সমান্তরালভাবে ব্যবসা করতাম। দুটো বিষয় একসঙ্গে চলত। আমার ব্যবসার বড় ধরনের কোনো পুঁজি ছিলো না। এসএসসিতে
একবার ভাবুন তো, পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে সমুদ্রের পানি থেকে নিরাপদ খাবার পানি তৈরি করা হচ্ছে! কথাটি শুনতে যতটুকু মজার মনে হচ্ছে, কাজটি করা ঠিক ততটুকু কঠিন।
ফরিদপুরে বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছে পৃথিবীর জনপ্রিয় কাট ফ্লাওয়ার জারবেরার চাষ। অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই যে কোন ফুলের দোকানে গেলে সহজেই নজর কাড়ে
দুই বছর আগে মাশরুম চাষ শুরু করেছিলেন সাদ্দাম হোসেন। তিনি সাতক্ষীরার প্রথম মাশরুম চাষি। এরই মধ্যে সফল হয়েছেন তিনি। তাকে অভাব জয়ের পথ দেখাল মাশরুম। গত তিন
অভাবের সংসারে অর্থাভাবে চতুর্থ শ্রেণিতেই লেখাপড়ার ইতি টানেন। শুধু ভাতের জন্যই ১১ বছর বয়সে হ্যাচারী শ্রমিকের কাজ নেন। তিনবেলা খাবারের জন্য অন্যের হ্যাচারীতে কাজ করতেন। মাছ ব্যবসা
বাংলাদেশের প্রকাশনা জগতে কামরুল হাসান শায়ক প্রতিষ্ঠিত এক নাম। ১৯৬৫ সালে চাঁদপুর জেলার রঘুনাথপুর গ্রামে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা মৃত সিরাজুল হক ভূঁইয়া এবং মাতা সালমা বেগম।
লেবু চাষ করে ৮ বছরেই কোটিপতি হয়েছেন করেরহাটের জামাল উদ্দিন ওরফে কালা জামাল। লেবু চাষের টাকা দিয়ে ইতিমধ্যে ৩০ লাখ টাকা খরচ করে একটি বাড়িও করেছেন। সফল