অনলাইনে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের বিশ্বব্যাপী আন্দোলন টেইক ব্যাক দ্য টেক। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের জন্য লগোর ডিজাইন করেছে দেশেরই প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ কিটেন। যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি
‘ছোটকাল থেকেই আমার ভীষণ আত্মবিশ্বাস ছিল। প্রথমদিকে দেশের উন্নতি কথা পত্রিকায় লেখালেখি করেছি। পরে উপলব্ধি করলাম সেটাতে লাভ নেই। বেশি দরকার ছিল কর্মসংস্থানের সুযোগ করা। আশির দশকে
‘ব্যর্থতা জীবনের অংশ। প্রথম যে ব্যবসা শুরু করি, সেখানে আমি দুই কোটি ৮৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা লোকসান দেই। এটা ছাড়াও আরো অনেক লস আমি করেছি। ব্যবসা
বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তা সংখ্যা এখনো বেশ কম। এর বড় কারণ সামাজিক ও পারিবারিক দিক থেকে বিভিন্ন প্রতিকূলতা। বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক অবস্থা এখনো নারী উদ্যোক্তাবান্ধব হয়ে ওঠেনি। তবু নানা
মৌচাক মানেই এক রানির রাজত্ব। রানি যেখানে বসে সেখানেই মৌসেনারা তাকে ঘিরে রাখে। এমনকি আকাশে উড়লেও। যত রানি তত মৌচাক। তত মধু। রানির এই প্রভাব দেখে রাজশাহীর
‘দিনের শুরুটা করতে চাই খবরের কাগজের সুখবর দিয়ে। কিন্তু প্রতিদিনই একটা না একটা দুঃসংবাদ মেলে। এই সংবাদ মন খারাপ করলেও একটি চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য মনকে তৈরি করি।’
সীমা পড়াশোনা করেছেন ময়মনসিংহ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে কৃষি অর্থনীতিতে স্নাতক ও কৃষি বিপণনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃষি সম্পর্কিত কোনো চাকরির সাথে যুক্ত না হয়ে
দিনে চাকরি আর রাতে কম্পিউটারে ক্রেতা খোঁজা। চার-পাঁচ মাস ধরে এভাবেই চলছে জীবনের ঘড়ি। ভাগ্যের শিকে কিছুতেই ছিঁড়ছে না। রাত সাড়ে নয়টার দিকে হঠাৎই একদিন নেদারল্যান্ডসের এক
অন্যের সবজির দোকানে কাজ করতেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের আবুল বাসার (৪৫)। আয় বলতে বেতনটাই সম্বল। সে অবস্থা থেকে বুদ্ধি আর পরিশ্রমের জোরে আজ তিনি কোটিপতি। বাসারের ভাগ্য বদলেছে
শুরু করেছিলেন শূন্য হাতে। কাজ করতেন অন্যের কারখানায়। বগুড়ার আজিজার রহমান ওরফে মিলটন আজ সাতটি কারখানার মালিক। সেখানে কাজ করছেন ২০ প্রকৌশলী-কর্মকর্তাসহ ৭০০ শ্রমিক। সাশ্রয়ী দামের কৃষি
শূন্য হাতে পূর্ণ মনোবল, একাগ্রতা, নিষ্ঠা এবং দৃঢ়প্রত্যয়কে সম্বল করে কর্মজীবনে অর্জন করেছেন অসাধারণ সাফল্য। স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে উপনীত হয়েছেন সাফল্যের শীর্ষে। যিনি বিশ্বাস করেন ব্যর্থতায় হতাশ হতে